What is E-Commerce (Introduction and Definition
1. Introduction to “E-Commerce”:
“E-Commerce” মানে হলো ইলেকট্রনিক কমার্স। এটি হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা কেনা-বেচা করা।” Example: Amazon, Flipkart, এইসব ওয়েবসাইট গুলো হলো E-Commerce এর উদাহরণ।
2. Definition of E-Commerce:
E-Commerce হলো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ব্যবসায়িক লেনদেন করা। এটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
Key Points:
এটি শুধু পণ্য বিক্রি নয়, সেবা প্রদানও করে।
ইন্টারনেট, মোবাইল অ্যাপ, এমনকি ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে।
3. Why E-Commerce is Important?
আজকের দিনে সবাই সময় বাঁচাতে চায়। E-Commerce সেই সুযোগ দেয়। Example: আপনি ঘরে বসেই পণ্য অর্ডার করতে পারেন।
Main Activities of E-Commerce
Main Activities Explained:
E-Commerce এর প্রধান কাজগুলো হলো:
Product Listing: পণ্য বা সেবা ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত করা।
Order Processing: অর্ডার গ্রহণ করা এবং প্রক্রিয়াজাত করা।
Payment Processing: ডিজিটাল পেমেন্ট গ্রহণ করা।
Delivery Management**: পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া।
Examples: Amazon এর মতো কোম্পানি এই সব কাজ করে। তারা পণ্য তালিকাভুক্ত করে, অর্ডার নেয়, পেমেন্ট গ্রহণ করে এবং ডেলিভারি করে।
Goals of E-Commerce
– “E-Commerce এর মূল লক্ষ্য কী?”
– **Customer Satisfaction: গ্রাহকদের সন্তুষ্ট করা।
– **Revenue Generation: ব্যবসায়িক আয় বাড়ানো।
– **Global Reach: বিশ্বব্যাপী বাজারে প্রবেশ করা।
Example: Flipkart এর লক্ষ্য হলো ভারতের সব গ্রাহকদের পৌঁছে দেওয়া।
Technical Components of E-Commerce
– “E-Commerce এর কাজ করতে কিছু টেকনিক্যাল উপাদান দরকার। সেগুলো হলো:”
– **Website or App**: পণ্য বিক্রি করার জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপ।
– **Database**: গ্রাহকের তথ্য সংরক্ষণ করার জন্য।
– **Payment Gateway**: ডিজিটাল পেমেন্ট গ্রহণ করার জন্য।
– **Security System**: গ্রাহকের ডেটা সুরক্ষিত রাখার জন্য।
Example: Paytm একটি Payment Gateway যা ডিজিটাল পেমেন্ট গ্রহণ করে।”
Functions of E-Commerce
1. Functions of E-Commerce:
E-Commerce এর প্রধান কাজগুলো হলো:
Marketing: পণ্য বা সেবা প্রচার করা।
Sales: পণ্য বিক্রি করা।
Customer Support: গ্রাহকদের সাহায্য করা।
Example: Flipkart এর কাস্টমার সাপোর্ট টিম গ্রাহকদের সমস্যা সমাধান করে।
Advantages and Disadvantages of E-Commerce
Advantages:
– “E-Commerce” এর সুবিধাগুলো হলো:
– Convenience: ঘরে বসেই পণ্য কিনা যায়।
– Wide Range of Products: বিভিন্ন ধরনের পণ্য পাওয়া যায়।
– Lower Cost: মূল্য কম হয়।
Disadvantages:
– “E-Commerce” এর অসুবিধাগুলো হলো:
– Security Issues: ডেটা হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা।
– No Physical Inspection: পণ্য দেখে কিনা যায় না।
Scope of E-Commerce and Applications
Scope of E-Commerce
– “E-Commerce” এর সুযোগ অনেক। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়।
– Retailing: পণ্য বিক্রি।
– Bankin: অনলাইন ব্যাংকিং।
– Education: অনলাইন কোর্স।
Applications:
– “E-Commerce” এর ব্যবহার হলো:
– Online Shopping (Amazon, Flipkart).
– Online Banking (SBI, HDFC).
Types of Electronic Commerce and Electronic Business
Business to Business (B2B):
Business to Business মানে হলো যখন একটা business অন্য একটা business-এর কাছে product বা service sell করে, যেমন ধরুন একটা wholesaler কোনো retailer-কে মাল বিক্রি করছে।
Business to Consumer (B2C):
Business to Consumer মানে হলো যখন কোনো business directly customers-দের কাছে product বা service sell করে, যেমন একটা online shop individual customers-দের কাছে কিছু বিক্রি করছে।
Consumer to Consumer (C2C):
Consumer to Consumer মানে হলো যখন individuals একে অপরের সাথে জিনিস কেনাবেচা করে, যেমন অনলাইনে বিভিন্ন marketplace-এ হয়, যেমন eBay।
Business to Government (B2G):
Business to Government মানে হলো যখন কোনো business government-এর কাছে product বা service sell করে, যেমন একটা software company কোনো government-এর কাছে software বিক্রি করছে।
Consumer to Business (C2B):
Consumer to Business মানে হলো যখন consumers কোনো business-এর কাছে service বা product offer করে, যেমন কোনো freelance writer অনলাইনে তার service দিচ্ছে।
Consumer to Government (C2G):
Consumer to Government মানে হলো যখন consumers government-এর সাথে অনলাইনে interact করে, যেমন tax pay করা বা license renew করা।
Government to Citizen (G2C):
Government to Citizen মানে হলো যখন government citizens-দের অনলাইনে service বা information দেয়, যেমন online voter registration।
Government to Business (G2B):
Government to Business মানে হলো যখন government businesses-দের অনলাইনে service বা information দেয়, যেমন online tax filing।
Business to Administration (B2A):
Business to Administration মানে হলো যখন কোনো business administrative body-র কাছে service বা product দেয়, যেমন একটা software company কোনো hospital-এর কাছে software বিক্রি করছে।
Consumer to Administration (C2A):
Consumer to Administration মানে হলো যখন consumers অনলাইনে administrative body-র সাথে interact করে, যেমন কোনো permit-এর জন্য apply করা।
P2P (Peer to Peer):
Peer to Peer মানে হলো যখন individuals directly একে অপরের সাথে কোনো middleman ছাড়া interact করে, যেমন peer-to-peer lending platform-এ।”
Internet, Intranet & Extranet
Internet:
Internet হলো একটা public network, মানে এটা সবার জন্য ওপেন। এটা একটা বিশাল network of networks যেখানে সারা পৃথিবীর computers আর devices কানেক্টেড। Internet-এর মাধ্যমে আমরা website browse করতে পারি, email পাঠাতে পারি, video দেখতে পারি, social media use করতে পারি এবং আরও অনেক কিছু করতে পারি। এটা অনেকটা একটা বিশাল রাস্তার মতো যেখানে সবাই চলাচল করতে পারে।
Intranet:
Intranet হলো একটা private network, মানে এটা শুধু একটা নির্দিষ্ট organization-এর ভেতরেই ব্যবহার করা যায়। এটা অনেকটা একটা private highway-এর মতো যেটা শুধু কোম্পানির এমপ্লয়িরাই ব্যবহার করতে পারে। Intranet সাধারণত কোম্পানির ভেতরে communication, data sharing এবং internal applications-এর জন্য ব্যবহার করা হয়। বাইরে থেকে কেউ এই network-এ ঢুকতে পারে না।
Extranet:
Extranet হলো ইন্ট্রানেটের একটা এক্সটেনশন, মানে এটা একটা organization-এর ইন্ট্রানেটের কিছু partner, vendor বা customer দের সাথে শেয়ার করে । এটা অনেকটা একটা রাস্তার মতো যার কিছু অংশ পাবলিক আর কিছু অংশে authorized person রাই যেতে পারে। Extranet-এর মাধ্যমে একটা কোম্পানি তাদের বাইরের Partner দের সাথে Securely information শেয়ার করতে পারে, যেমন supply chain management বা Order processing-এর জন্য। এর ফলে বাইরের লোকজন কোম্পানির কিছু নির্দিষ্ট রিসোর্স অ্যাক্সেস করতে পারে কিন্তু পুরো ইন্ট্রানেট অ্যাক্সেস করতে পারে না। – “Extranet” হলো ইন্ট্রানেটের একটি বর্ধিত রূপ। এটি বাইরের কিছু নির্দিষ্ট লোককে অ্যাক্সেস দেয়।
Role of Internet in B2B Application, Web Promotion, Banner, Exchange, Shopping Bots
অবশ্যই, এখানে “Role of Internet in B2B Applications, web promotion, banner, exchange shopping bot” এর উপর একটি সংক্ষিপ্ত নোট দেওয়া হলো:
Role of Internet in B2B Applications:
Internet B2B (Business-to-Business) অ্যাপ্লিকেশনগুলোর জন্য একটা ভাইটাল রোল প্লে করে। এটা বিজনেসগুলোকে একে অপরের সাথে সহজে কানেক্ট করতে, কমিউনিকেট করতে এবং ট্রানজাকশন করতে হেল্প করে। B2B অ্যাপ্লিকেশনগুলো যেমন CRM (Customer Relationship Management), ERP (Enterprise Resource Planning), এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমগুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমেই কাজ করে। এর ফলে বিজনেসগুলো গ্লোবালি তাদের অপারেশন চালাতে পারে, কস্ট কমাতে পারে এবং এফিশিয়েন্সি বাড়াতে পারে। Internet B2B মার্কেটপ্লেস এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর গ্রোথকেও সাপোর্ট করে, যেখানে বায়ার ও সেলাররা সহজে মিট করতে পারে।
Web Promotion:
Web promotion হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোনো বিজনেস, প্রোডাক্ট বা সার্ভিসকে প্রমোট করা। এর মধ্যে বিভিন্ন টেকনিক ইনক্লুডেড থাকে যেমন SEO (Search Engine Optimization), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং এবং অনলাইন অ্যাডভারটাইজিং। B2B বিজনেসের জন্য web promotion খুবই ইম্পরট্যান্ট কারণ এর মাধ্যমেই তারা তাদের টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছাতে পারে, লিড জেনারেট করতে পারে এবং ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বাড়াতে পারে। একটা স্ট্রং অনলাইন প্রেজেন্স B2B বিজনেসের গ্রোথের জন্য অপরিহার্য।
Banner:
Banner হলো অনলাইন অ্যাডভারটাইজিং(advertising)-এর একটা ফর্ম। এগুলো সাধারণত বিভিন্ন ওয়েবসাইটের উপরে, নিচে বা সাইডে ডিসপ্লে করা হয়। Banners-এ টেক্সট, ইমেজ বা মাল্টিমিডিয়া থাকতে পারে এবং এগুলো clickable হয়, মানে ইউজাররা ক্লিক করলে অ্যাডভার্টাইজারের ওয়েবসাইটে রিডাইরেক্টেড হয়। B2B মার্কেটিং-এ ব্যানার অ্যাডভার্টাইজিং ব্র্যান্ডিং এবং website traffic generate করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এর effectiveness targeting এবং ডিজাইনের উপর নির্ভর করে।
Exchange Shopping Bot:
Exchange shopping bot হলো এক ধরনের সফটওয়্যার বা টুল যা বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা মার্কেটপ্লেস থেকে প্রোডাক্টের ইনফরমেশন কালেক্ট করে এবং ইউজারদের জন্য বেস্ট ডিল খুঁজে বের করতে হেল্প করে। যদিও “exchange shopping bot” টার্মটা B2C (Business-to-Consumer) মার্কেটে বেশি পরিচিত, B2B ক্ষেত্রেও এর সিমিলার অ্যাপ্লিকেশন থাকতে পারে। যেমন, কোনো বিজনেস যদি বিভিন্ন সাপ্লায়ারের কাছ থেকে বাল্কে মাল কিনতে চায়, এই ধরনের বট বিভিন্ন সাপ্লায়ারের প্রাইস এবং কন্ডিশন কম্পেয়ার করে ডিসিশন নিতে হেল্প করতে পারে। তবে B2B ক্ষেত্রে এই ধরনের স্পেসিফিক বটের ব্যবহার এখনো ততটা কমন নয়, কিন্তু প্রাইস কম্পারিজন এবং সোর্সিং-এর জন্য সিমিলার টেকনোলজি ব্যবহার করা যেতে পারে।
Electronic Data Interchange (EDI)
Introduction:
Electronic Data Interchange (EDI) হলো business documents, যেমন order, invoice, এবং payment advice, এক computer system থেকে অন্য computer system-এ electronic format-এ transfer করার একটা process. এর মাধ্যমে কাগজবিহীন এবং দ্রুত data আদান-প্রদান সম্ভব হয়।
Concepts of EDI and Limitation:
EDI-এর মূল concept হলো একটা standardized format ব্যবহার করে business information কে electronically share করা। এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট data format (যেমন ANSI X12, EDIFACT) এবং communication protocol ব্যবহার করা হয়। EDI-এর একটা বড় limitation হলো এর initial setup cost এবং complexity. ছোট business-গুলোর জন্য এটা ব্যয়বহুল এবং implement করা কঠিন হতে পারে। এছাড়াও, বিভিন্ন trading partners-দের একই standard-এ আসা এবং system integrate করার প্রয়োজন হয়, যা সময়সাপেক্ষ হতে পারে।
Applications of EDI:
EDI-এর বিভিন্ন business applications-এ ব্যবহার রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
- Purchase order এবং invoicing: electronically order পাঠানো এবং চালান গ্রহণ করা।
- Advanced Shipping Notice (ASN): shipment-এর details আগে থেকে জানানো।
- Funds transfer: electronic payment এবং remittance information আদান-প্রদান।
- Inventory management: inventory-র level এবং movement track করা।
- Customs documentation: international trade-এ customs সংক্রান্ত তথ্য electronically পাঠানো।
Disadvantages of EDI:
EDI-এর কিছু উল্লেখযোগ্য disadvantage হলো:
- High initial cost: software, hardware এবং network setup-এর জন্য বেশি খরচ হতে পারে।
- Complexity: implementation এবং management-এর জন্য technical জ্ঞান এবং resources-এর প্রয়োজন।
- Flexibility-র অভাব: একবার setup হয়ে গেলে change করা কঠিন হতে পারে।
- ছোট business-এর জন্য accessibility-র অভাব: cost এবং complexity-র কারণে ছোট business-গুলোর জন্য এটা ব্যবহার করা কঠিন।
- Trading partners-দের উপর নির্ভরতা: সকল partners-দের একই standard এবং system-এ আসতে হয়।
EDI Model:
একটি সাধারণ EDI model-এ নিম্নলিখিত components গুলো থাকে:
- Application system: যেখান থেকে data generate হয় (যেমন order entry system)।
- Translator software: application data-কে standard EDI format-এ convert করে এবং EDI data-কে application format-এ ফিরিয়ে আনে।
- Communication software: data transmission-এর জন্য ব্যবহৃত হয় (যেমন VAN – Value Added Network অথবা internet protocol)।
- Communication network: data transfer-এর মাধ্যম।
- Trading partner: যাদের সাথে electronic data exchange করা হচ্ছে।
- Standard: data format এবং communication protocol-এর জন্য নির্দিষ্ট নিয়মাবলী।
সংক্ষেপে, EDI হলো business data electronically আদান-প্রদানের একটা শক্তিশালী মাধ্যম, যা speed, accuracy এবং efficiency বাড়াতে সাহায্য করে। তবে এর high cost এবং complexity কিছু business-এর জন্য challenging হতে পারে।
Electronic Payment System
- Introduction: An electronic payment system হলো একটা digital infrastructure যা individuals অথবা entities-দের মধ্যে electronically funds transfer করার অনুমতি দেয়, যা traditional cash অথবা check transactions-এর বিকল্প।
- Types of Electronic Payment System: Common types-এর মধ্যে রয়েছে credit and debit cards, mobile wallets, UPI (Unified Payments Interface), এবং bank transfers.
- Payment Types: Electronic payments-কে one-time vendor payments এবং recurring vendor payments এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
- Value Exchange System: এই system-গুলোতে কমপক্ষে দুজন পার্টি (buyers এবং sellers) থাকে যারা একে অপরের সাথে কোনো value exchange করে।
- Credit Card System: একটা credit card users-দের credit-এ purchase করার অনুমতি দেয়, একটা নির্দিষ্ট limit পর্যন্ত funds borrow করে এবং পরে তা repay করে।
- Electronic Fund Transfer (EFT): EFT হলো এক bank account থেকে অন্য bank account-এ computer-based system-এর মাধ্যমে money transfer করার প্রক্রিয়া।
- Paperless Bill: এটা হলো bill অথবা statement-এর একটা electronic version, যা সাধারণত email অথবা customer portal-এর মাধ্যমে distribute করা হয়।
- Modern Payment Cash: Modern payment systems cash substitutes ব্যবহার করে যেমন debit cards, credit cards, এবং electronic fund transfers.
- Electronic Cash: একে digital currency-ও বলা হয়, এটা digital computer systems-এ, বিশেষ করে internet-এর মাধ্যমে manage, store অথবা exchange করা হয়।
Internet Marketing
The PROS and CONS of online shopping:
- The PROS of online shopping: Online shopping-এর অনেক সুবিধা আছে। এর মাধ্যমে customers যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে product বা service কিনতে পারে। Price comparison করা সহজ হয় এবং অনেক সময় offline store-এর চেয়ে বেশি selection পাওয়া যায়। Doorstep delivery এবং easy return policy-ও একটা বড় সুবিধা।
- The CONS of online shopping: Online shopping-এর কিছু অসুবিধাও আছে। Product কেনার আগে physically inspect করার সুযোগ থাকে না। Shipping cost এবং delivery time একটা issue হতে পারে। Online transaction-এর security নিয়েও কিছু concern থাকে। এছাড়াও, immediate gratification পাওয়া যায় না।
Justify an Internet business:
একটা Internet business শুরু করার অনেক কারণ আছে। এর reach অনেক বেশি, মানে সারা পৃথিবীর customers-দের কাছে পৌঁছানো যায়। Overhead cost সাধারণত কম হয় কারণ physical store-এর প্রয়োজন হয় না। Flexible working hours এবং location independence পাওয়া যায়। Targeted marketing করা সহজ হয় এবং customer data collect করে business strategy improve করা যায়।8 E-commerce-এর গ্রোথ এবং মানুষের online shopping-এর প্রতি আগ্রহ Internet business-কে একটা লাভজনক উদ্যোগে পরিণত করতে পারে।
Internet marketing techniques
Internet marketing-এর অনেক টেকনিক আছে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক হলো:
- Search Engine Optimization (SEO): Website-কে search engine results page-এ higher rank করার জন্য optimize করা।
- Social Media Marketing: বিভিন্ন social media platform ব্যবহার করে audience-দের সাথে engage করা এবং brand promotion করা।
- Content Marketing: Valuable এবং relevant content create করে এবং share করে audience-দের attract এবং retain করা।
- Email Marketing: Customers-দের সাথে communicate করার জন্য email ব্যবহার করা, যেমন promotional email বা newsletter পাঠানো।
- Pay-Per-Click (PPC) Advertising: Search engine বা social media-তে paid ads দেখানো এবং প্রতি ক্লিকের জন্য payment করা।
- Affiliate Marketing: অন্য website বা influencer-দের মাধ্যমে product বা service promote করা এবং তাদের sales-এর উপর commission দেওয়া।
- Influencer Marketing: Influencer-দের সাথে collaborate করে product বা service promote করা।
The E-cycle of Internet marketing:
The E-cycle of Internet marketing হলো একটা ধারাবাহিক প্রক্রিয়া যা অনলাইনে marketing strategy implement এবং manage করতে হেল্প করে। এর মূল ধাপগুলো হলো:
- Research: Target audience, competitor এবং market trend সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা।
- Planning: Marketing objective set করা এবং strategy develop করা।
- Creation: Marketing content (যেমন website, ads, social media posts) তৈরি করা।
- Distribution: বিভিন্ন online channel-এর মাধ্যমে content distribute করা।
- Promotion: Awareness বাড়ানো এবং traffic generate করার জন্য বিভিন্ন technique ব্যবহার করা।
- Analysis: Marketing campaign-এর performance track করা এবং data analyze করা।
- Optimization: Analysis-এর ফলাফলের উপর ভিত্তি করে strategy improve করা।
Personalization e-commerce:
Personalization e-commerce মানে হলো প্রত্যেক individual customer-এর জন্য shopping experience tailor করা। এর মধ্যে থাকতে পারে personalized product recommendations, customized offers, এবং targeted content।Customer data (যেমন browsing history, purchase history, demographics) ব্যবহার করে e-commerce platform গুলো প্রত্যেক user-এর জন্য unique experience create করে, যার ফলে customer engagement বাড়ে, sales বাড়ে এবং customer loyalty বৃদ্ধি পায়। Recommendation engine এবং dynamic content display হলো personalization-এর কিছু উদাহরণ।